Комментарии:
ইউনুস এবার বুঝো দেশ চালানো কতো কঠোর
Ответитьএভাবে হুট করে অটোরিকশা বন্ধ করা ঠিক হবে না, এতে অনেক মানুষ জীবিকা সংকটে পরবে। আপনাকে তাদের অবস্থান থেকেও জিনিসটা ভাবতে হবে।বরং প্রধান সড়কে রিকশা চলাচল সীমিত করে, এর আমদানি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলে। কয়েক বছরের মধ্যে এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। এই সময়ের মধ্যে তারা বিকল্প জীবিকাও খুঁজে নিতে পারবে এবং এই সময়ের মধ্যে অটোরিকশার বিকল্প অন্য কোন আধুনিক বাহন নিয়ে আসার মাধ্যমে এই সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান সম্ভব।
Ответитьবর্তমান সরকার দেশ চালাইতে ব্যর্থ। কোথায়ও শান্তি নাই। শুধু মারামারি আর কাটাকাটি। দেশ ধ্বংসের দিকে আগাইতেছে।
Ответитьপুলিশ ভাইদের বলছি এরা সাধারণ মানুষ তাদের সাথে কোন ঝামেলা করবেনা
Ответитьব্যাটারি আমদানি এবং উৎপাদন ধীরে ধীরে সীমিত করতে হবে,তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে অটো রিক্সা কমে যাবে।
Ответитьবন্ধ করে দেয়া হোক ব্যাটারি চালিত অটো রিস্কা,তাহলে দেশের সুশীল সমাজ শান্তিতে থাকতে পারবে,পরে আবার ছুড়িয়ে ছিনতাই ঢাকাতি এগুলা বাড়লে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কেউ দোষারোপ করবেন না
Ответитьশুধু অটোরিকশা বন্ধই সমাধান নয়, অটোরিকশা পার্টস আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জরুরী।
Ответитьট্রাফিক দুর্বলতার কারণে মহাসড়কগুলোতে দাপিয়ে বেড়ায় অটোরিকশা গুলো যা খুবই বিপদজনক।
Ответитьজনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী রিকশাচালকদের কে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা উচিত।
এমনিতেই এলাকার মধ্যে অতিরিক্ত রিকশা এর কারণে অনেক জ্যাম, বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।
রিকশাচালকদের আচরণতো খুবই খারাপ। অনেকেই চুরি ছিনতাই,মাদক ব্যাবসার সাথে জড়িত.
এর তার সাথে পাল্লা দিয়ে তারা ভাড়া বাড়ায়.আর এখন দুই দিন পর পর আন্দোলন আর আন্দোলন!
প্রতিটি এলাকা থেকে অতিরিক্ত রিকশা কমানো উচিত।
অবৈধ ভাবে রিকশার ব্যাটারী চার্জ দেয়া বন্ধ করা উচিত।
মেইন রোড এ এম্নেই গাড়ির সংখ্যা অনেক. তার সাথে রিকশাওয়ালা উল্টা পাল্টা চালানোর কারণে এক্সিডেন্ট এর ঝুঁকি বেড়ে যায়. জ্যামের অবস্থা তৈরি হয়
কাজেই এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
আগে রিক্সা চালকদের কাজের ব্যবস্থা করিতে হবে তারপরে ব্যাটারি চালিত রিক্সা বন্ধ করিতে হবে এর আগে নয়
Ответитьএদেরকে টিম থেরাপি দেওয়া হোক
Ответитьভিক্ষুকরা কবে আন্দোলন করবে।
Ответитьকি হচ্ছে এসব
Ответитьঅযোগ্য লোকের হাতে দেশের স্ট্যায়ারিং
Ответитьযমুনা টিভি কট 😂😂
Ответитьস্বপ্নের ফেরিওয়ালা মিঃ ইউনুস ও
তাঁর ডান হাত মিঃ আসিফ নজরুল বাম
হাত মিঃ মহফুজ আলম এবং অজুহাত
সমন্বয়ক গ্যাং দেশবাসী দেরকে এমন
সুখ সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখিয়েছেন যার জন্য
আম জনতা সুখের শেষ নেই।
ব্যাটারি লীগ
Ответитьএরা দেশ বিরোধী
Ответитьবন্ধের আগে তাদের একটা ব্যবস্থা করে বেটারী রিকশা বন্ধের ঘোষণা করা উচিত ছিল, অথবা তাদের একটা নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যে চালানোর অনুমতি দিলে সেটাই মনে হয় ভালো হত , কেননা তারা তো স্বল্প আয়ের লোক তাদের আয়ের উপরে নির্ভর করবে তাদের পরিবারের সদস্যরা ।
Ответитьএখনো সময় আছে রাজপথে জয়বাংলার চুলো গান তুলেন জয় বাংলা শৈখ হাসিনা কারণ উনি ছাড়া বাংলাদেশের অচল
Ответитьসরকারি ভাবে অটোরিকশার দাম আকাশ ছোয়া করলেই বেশ দ্রুত অটো রিকশার দৌরাত্ম্য কমে আসবে বলে মনে করি।
Ответитьমানুষের থেকে অটোই বেশি এসব বন্ধ করা দরকার
Ответитьকি ধরনের ফাজলামি শুরু হইছে
Ответитьঅটো রিক্সা বন্ধ চাই??
Ответитьঅটো বন্ধ করে দিলে দেশের হাজার হাজার জনগন কি করে পরিবার চালাবে।সুদখোর চালাবে না কি।সেন্টমারটিন বন্ধ করে দিয়েছে। আর কি কি করতে চায় এই সুদখোর আপনার আমার সবারই অজানা।
Ответитьএই আন্দোলন কারি বেশিরভাগ উসৃংখল
এটা বন্ধ করতে হবে
Blackout Dhaka for 3 days n see how these illegal rickshaws charge their batteries……????
Ответитьঅটোরিকশা বন্ধ করা উচিত হবেনা।
এরা কি করে খাবে?
একটু বেশি বেশি হয়ে যাচ্ছে
Ответитьরিকশাওয়ালা এরা এত সাহস পায় কই?
ОтветитьInstead of turning the country into a circus arena, take strict action against them. The people of this country want peace, not violence after two days. The use of battery-powered vehicles should be stopped on highways across Bangladesh and strict action should be taken against those who are protesting today.
Ответитьএখানে টাকা দিয়ে অনেক লোক প্রবেশ করানো হচ্ছে সতর্ক বাংলাদেশ
Ответитьচালিয়ে যাও আওয়ামীলীগ আপনাদের সাথে আছে 👍সকল সড়ক অচল করে দিয়া হোক 👌
Ответитьদেশ ধ্বংসের পিছনে এই যমুনা টিভির ভুমিকাও অনেক। যমুনা টিভিরও বিচার হবে।
Ответитьআন্দোলন শেষ কেব হবে 🤔🤔
Ответитьএদের কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করবেন বলে আশাবাদী, হয়তো আর একটা বিকল্প রাস্তা দেখতে পারেন কতৃপক্ষ, সেটা হলো অলিগলিতে অটো চালাতে পারে যদি শুধু ঢাকা সিটি করপোরেশন এর ভোটার হলে তা হলে মনে হয় অনেক টা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসবে অলিগলির যানজটের।
ОтветитьMedhabider sadhin deshe😭😭😭
Ответитьঢাকা শহরে সকল প্রাইভেট কার বন্ধ করা হোক শহর কি শুধু বড় লোকের
ОтветитьStop means stop no compromise
Ответитьরিকশা বন্ধ করা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়,,,আগে দেশকে সেই পর্যায়ে নিয়ে যান তারপর বন্ধ করুন,,, আগে নিজের দিকে তাকান,, অন্যের দিকে তাকিয়ে নিজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিলে সেটার রেজাল্ট খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক।
Ответитьএদের জন্য রুটি রুজির ব্যাবসথা না করে রিকসা বন্ধ করলে ওরা কি খাবে ভাবোন ভেবে কমেন্ট করোন ওদের দাবি সফল হোক
Ответитьআওয়ামীলীগ ঢুকে গেছে
উচিত শিক্ষা দিন
আওলা
Ответитьএক দফা এক দাবি 👉গনপরিবহন এবং প্রাইভেট ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ করা হোক। রিকশাকে জাতীয় বাহন হিসেবে প্রজ্ঞাপন জারি করা হোক। এটা করা হলে ধনী গরিব বৈষম্য থাকবে না সবাই অফিস আদালতে যাবে রিকশা নিয়ে এবং আসবে রিক্সা নিয়ে। কোন দেশে বাস করি মাঝেমধ্যে অতিষ্ঠ হয়ে যায়
Ответитьমেইন রোডে না উঠে, মহল্লার ভিতরে চালু করার দাবি জানাই
Ответитьএকজন ফুটপাতে জায়গা দখল করবে উঠাইতে গেলে আন্দোলন করবে আরেকজন অবৈধভাবে অটোরিকশা চালাবে বলতে গেলে অবরোধ করবে😊 তারা আগে ভেবেচিন্তে যেতে পারে না এখানে আমাদের সাধারণ মানুষের এখন হয় রানী
Ответитьন্যায়বিচারের সীমা ও পরিধি, পক্ষগুলোর নিজেদের মধ্যে স্বাধীনতার সীমা ও পরিধি, এবং গণতন্ত্র সম্পর্কে এই জনগোষ্ঠীর ধারণা অষ্পষ্ট, চর্চা নেই বললেই চলে। তারা বাস্তবতার জটিলতা বুঝতে অক্ষম। বাস্তবতা বোঝার প্রক্রিয়ায় যেখানে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি হয়, চিন্তার সেখানেই তারা থেমে যায়; এরপর আর কিছু বোঝার আগ্রহ থাকে না। বিপুল জনগোষ্ঠী নিজেদের দায়িত্ব এড়াতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। এগুলোর শিকড় অবহেলা ও অজ্ঞতা (Ignorance, جهل, अज्ञान, 无知)। আর অজ্ঞতায় ও অবহেলায় পড়ে দূর্নীতির ফাঁদে।
ফলস্বরূপ, ন্যায্য আচরণ, ন্যায্য দাবি বা একসঙ্গে থাকার জন্য গণতান্ত্রিক আচরণে তাদের অভ্যস্ততা নেই। এমনকি তারা এসব আচরণ কীভাবে করতে হয়, তাও জানে না। উদাহরণ হিসেবে, পরীক্ষায় অংশ না নিয়েই উত্তীর্ণ হওয়া, পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা না নেওয়া, চাকরি স্থায়ীকরণ, বেতন-সুবিধা বাড়ানো, মাজার ভাঙা, অথবা শরিয়া আইনের দাবি তোলা—যা একটি জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, নিয়ম-কানুন, বিশ্বাস ও কর্মকাণ্ড অন্যদের বা সবার ওপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রয়াস—এসব কর্মকাণ্ড মৌলিক দুর্বলতাকে স্পষ্ট করে। এর পাশাপাশি, আসামিদের আদালতে নেওয়ার পথে তাদের লাঞ্ছিত করা বা আইনজীবীদের হেনস্থার মতো কর্মকাণ্ডও এই দুর্বলতার অংশ। এসব কার্যকলাপ যে দুর্নীতি এবং স্বৈরাচারী আচরণ, তা বোঝার ক্ষমতাও নেই, লজ্জাবোধ তো দূরের কথা।
রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, একদল আরেক দলকে যেকোনো উপায়ে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা, দ্বন্দ্ব এবং সংঘাতে লিপ্ত হয়। ক্ষমতা না থাকলে তারা কষ্ট সহ্য করে, কিন্তু ক্ষমতা পেলেই অসহনশীল হয়ে ওঠে। বিশ্বের সফল রাষ্ট্রগুলোর জনগণের তুলনায় আমাদের সামষ্টিক সহনশীলতা, সংবেদনশীলতা ও দূরদর্শিতা খুবই নিম্নমানের। বৃহত্তর স্বার্থে কষ্ট সহ্য করার, অপেক্ষা করার এবং জটিলতা বুঝার মানসিকতায় এই জনগোষ্ঠী এখনও আদিম পর্যায়ে রয়ে গেছে। ভবিষ্যতে হয়তো উন্নতি হবে।
জনগণের করের টাকার ন্যায্য ও সর্বোত্তম ব্যবহার এবং অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে ন্যায্যতা, যোগ্যতা ও সামর্থ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি। কিন্তু আমরা তা বুঝি না; বরং রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, দূর্বল ভেবে জনগণের অর্থ থেকে অবিলম্বে একটু বেশি সুবিধা আদায় করে নিতে চাই। ২০২৪-এর অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার আগের মতো (১) শক্তি প্রয়োগ করতে পারবে না এবং (২) আমাদের মত প্রকাশ বা সমাবেশে বাধা দিতে পারবে না। অথচ আমরা এমন পরিবেশে একসঙ্গে থাকার জন্য অভ্যস্ত নই। আমরা কেউ কেউ প্রত্যাশা করি, সরকার শক্তি প্রয়োগ করুক, বা ন্যায্যতা যাচাই না করে দাবি পূরণ করুক, কিংবা কখনো কখনো দুই পক্ষকে চাপ দিয়ে আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিক।
আমাদের সামষ্টিক অসহনশীলতা, অসংবেদনশীলতা ও অদূরদর্শিতায় ঐ দুটি শর্ত ভঙ্গ না করে কোনো সরকার কি দায়িত্ব পালনে সক্ষম? এই বিষয়ে আমাদের সচেতনতা কতটুকু? দুই পক্ষের স্বার্থের দ্বন্দ্ব দূর করতে বিচারব্যবস্থার ভূমিকা থাকতে পারতো। সংবাদমাধ্যম, বিচার ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর আস্থা এমন যে, জনগণ ঐক্যবদ্ধ হতে পারে না বলে মেনে নেয় মাত্র। একই কারণে আমরা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছি। যেটুকু ছিলো, গত পনর বছরে তার উপর আস্থা ক্রমান্বয়ে প্রায় শুন্যের কোঠায় এখন। অন্য দিকে, ভুক্তভোগী জনগোষ্ঠীর দাবি উপলব্ধির জন্য প্রতিষ্ঠান ও সামষ্টিক জনগণ কি যথেষ্ট সংবেদনশীল? প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে কার্যকর মনোযোগ আকর্ষণ করা প্রায় অসম্ভব এবং এ ক্ষেত্রেও আস্থা নেই বললেই চলে।
আসিফ নজরুল , নাহিদ, মাহফুজ , আসিফ , সারজিস, হাসনাত তোমাদের বলছি এখন বুঝ দেশ চালানো এত সহজ না।
তোমরা এসেছিলে সমস্যা সমাধানের জন্য এখন তোমরাই বেশি সমস্যা তৈরি করেছ তাই ইলেকশন দিয়ে তাড়াতাড়ি বিদায় হও ।
অটোরিক্সা ..ফুতপাতের দোকান এসব বন্ধ না করলে কখনোই দূর্ঘঠনা কমবে না ।
Ответить